Posts

দ্যা বেঙ্গল ড্রাগ রুলস (The Bengal Drugs Rules)

Image
দ্যা বেঙ্গল ড্রাগ রুলস (The Bengal Drugs Rules), ১৯৪৬ দ্যা বেঙ্গল ড্রাগ রুলস, ১৯৪৬ ওষুধ বিক্রয় ও উৎপাদনের জন্য লাইসেন্সপ্রাপ্ত সরকারি অ্যানালিষ্ট ও ইন্সপেক্টরের দায়িত্ব ও কর্তব্য বর্নণা করে। এই আইনের পার্ট-৩ এ ওষুধ বিক্রয় সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়েছে। দ্যা বেঙ্গল ড্রাগ বুলসে লাইসেন্স করার প্রক্রিয়া, লাইসেন্স করার শর্ত, নবায়ণ করার প্রক্রিয়া, বৈধ লাইসেন্সের সময়সীমা ইত্যাদি বলা হয়েছে।

ওষুধ আইন (The Drugs Act)

Image
ওষুধ আইন (The Drugs Act) , ১৯৪০, ১৯৭৪ ওষুধ আইন, ১৯৪০ দেশের ওষুধ আমদানি, রপ্তানী, উৎপাদন, বন্টন ও বিক্রয় নিয়ন্ত্রণ করে। এটি ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশের ওষুধ আইন হিসেবে গৃহীত হয়।

বিপজ্জনক ওষুধ আইন (The Dangerous Drug Act)

Image
বিপজ্জনক ওষুধ আইন (The Dangerous Drug Act), ১৯৩০, ১৯৫১ বিপজ্জনক ওষুধ আইন, ১৯৩০ এবং ১৯৫১ বিপজ্জনক ওষুধ বিষয়ক বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।

সেশন-৪: আইন/Acts, বিধি/Rules ও প্রবিধি/Regulations

Image
  সেশন-৪: আইন/Acts, বিধি/Rules ও প্রবিধি/Regulations 👉বিপজ্জনক ওষুধ আইন (The Dangerous Drug Act), ১৯৩০, ১৯৫১ 👉ওষুধ আইন (The Drugs Act), ১৯৪০, ১৯৭৪ 👉ওষুধ বিধিমালা (The Drugs Rules), ১৯৪৫; ওষুধ আইন (The Drugs Act), ১৯৪০-এর অধীনে 👉দ্যা বেঙ্গল ড্রাগ বুলস (The Bengal Drugs Rules), ১৯৪৬ 👉বিষ আইন (The Poison Act), ১৯১৯, ১৯৫২ 👉বিশেষ ক্ষমতা আইন (The Special Power Act), ১৯৭৪ 👉ফার্মেসী অধ্যাদেশ/ বিশেষ আইন (The Pharmacy Ordinance/Special Act), ১৯৭৬, ২০১৩ 👉ওষুধ (নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাদেশ {The Drugs (Control) Ordinance}, ১৯৮২ 👉ওষুধ (নিয়ন্ত্রণ) (সংশোধন) অধ্যাদেশ {The Drugs (Control) (Amendment) Ordinance}, ১৯৮২ 👉ওষুধ (নিয়ন্ত্রণ) (সংশোধন) অধ্যাদেশ {The Drugs (Control) (Amendment) Ordinance}, ১৯৮৪ 👉মাদক নিয়ন্ত্রণ আইন (Narcotics Control Act), ১৯৯০ 👉ওষুধ (নিয়ন্ত্রণ) (সংশোধন) আইন {Drugs (Control) (Amendment) Act}, ২০০৬ 👉মোবাইল কোর্ট আইন (The Mobile Court Act), ২০০৯ 👉ভোক্তার অধিকার রক্ষার আইন (The Consumers' Right Protection Act), ২০০৯

পেশা হিসেবে ফার্মাসিস্ট

Image
পেশা হিসেবে ফার্মাসিস্ট যেসব স্বাস্থ্য পেশাজীবী সরাসরি ওষুধ নিয়ে কাজ করেন মূলত তারাই ফার্মাসিস্ট হিসেবে বিবেচিত। ফার্মাসিস্ট পেশার অন্তর্ভূক্ত কাজের মধ্যে রয়েছে ওষুধ তৈরি, ডিসপেন্সিং, রোগীকে ওষুধ সম্পর্কে জ্ঞান, ওষুধবিষয়ক সচেতনতা তৈরি, ওষুধ সংরক্ষণ, ওষুধ পরিবহন প্রভৃতি কর্মকাণ্ড। একজন ফার্মাসিস্টের সাধারণ দায়িত্বের মধ্যে নিম্নলিখিত বিষয়গুলি অন্যতম- 👉রোগীকে গুণগত মানসম্পন্ন ওষুধ প্রদান করা; 👉নিয়মনীতি মেনে ওষুধ সরবরাহ নিশ্চিত করা; 👉ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী রোগীকে সঠিক ওষুধ প্রদান করা; 👉ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী ওষুধ গ্রহণের নিয়মাবলি রোগীকে সঠিকভাবে জানানো; 👉সকল ওষুধ যথাযথভাবে সংরক্ষণ করা, বিশেষভাবে সংরক্ষণযোগ্য ওষুধের ক্ষেত্রে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ; 👉মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ ডিসপেন্স/বিক্রি না করা; 👉রোগীকে ডাক্তারের পরামর্শক্রমে ওষুধ গ্রহণে উৎসাহিত করা। একজন ফার্মাসিস্ট কমিউনিটি ফার্মেসীর মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবায় সবচেয়ে বড় অবদান রাখতে পারেন। কমিউনিটি ফার্মেসী হল স্বাস্থ্য সেবার প্রথম ধাপ। এই বিষয়ে পরবর্তী সেশনগুলোতে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। এছাড়াও ফার্মাসিস্টরা ওষুধ উৎপাদন, ওষুধ বাজারজাতকরণ, ওষু...

ম্যানেজমেন্ট সায়েন্সেস ফর হেলথ (এমএসএইচ) - Msh

Image
ম্যানেজমেন্ট সায়েন্সেস ফর হেলথ (এমএসএইচ)-msh: ম্যানেজমেন্ট সায়েন্সেস ফর হেলথ (এমএসএইচ) একটি কারিগরী সহায়তা প্রদানকারী আন্তর্জাতিক উপদেষ্টা সংস্থা। এমএসএইচ বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনস্ত স্বাস্থ্য বিষয়ক বিভিন্ন দপ্তর/অধিদপ্তর সমূহের বিভিন্ন প্রকল্পে কারিগরি সহযোগিতা দিয়ে থাকে। বাংলাদেশের এন.জি.ও. সমূহ দরিদ্র গ্রাম এলাকাগুলিতে এবং শহরের বিভিন্ন বস্তিতে স্বাস্থ্যসুবিধা বঞ্চিত জনগণের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা উন্নয়ন ও স্বাস্থ্য সম্পর্কিত জ্ঞান বৃদ্ধিতে নানাবিধ প্রকল্প পরিচালনা করে থাকে। এসব প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা, শিশু স্বাস্থ্য, শিশুদের পুষ্টি, জনসংখ্যা বৃদ্ধি রোধ, পরিবার পরিকল্পনাসহ নানাবিধ স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কর্মসূচি। এছাড়াও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত বিভিন্ন এন.জি.ও. বাংলাদেশে কাজ করে চলেছে। তাদের মধ্যে রেড ক্রিসেন্ট ও রেড ক্রস অন্যতম। এই দুটি সংস্থা তাদের বাজেট ও অন্যান্য নানাবিধ সাহায্যের প্রধান অংশ সংগ্রহ করে বিভিন্ন জাতীয় সংস্থাগুলি হতে। এই সংস্থা দুটি মূলত বিভিন্ন প্রাকৃতিক ও মনুষ্যসৃষ্ট দুর্যোগে তাদের সাহায্য প্রদান করে থাকে, য...

সেভ দ্যা চিলড্রেন (Save the Children).

Image
  সেভ দ্যা চিলড্রেন (Save the Children) সেভ দ্যা চিলড্রেন সারা বিশ্বের শিশুদের স্বাস্থ্য ও অন্যান্য বিষয় নিয়ে কাজ করে থাকে।  বাংলাদেশে সেভ দ্যা চিলড্রেন ইউএসএ এবং সেভ দ্যা চিলড্রেন অস্ট্রেলিয়া এই দুটি সংস্থাই কাজ করে থাকে। মূলত স্বাস্থ্য, পুষ্টি, এইডস্, ইত্যাদি বিষয় নিয়ে এরা বাংলাদেশে কাজ করছে।