কোন অসুস্থ ব্যক্তি স্বেচ্ছায় কোন ওষুধের দোকানে গিয়ে নিজের ধারণা বা অনুমানমত ওষুধ কেনা কখনও উচিত নয়। যদি কেউ এ ধরনের অনুচিত কাজ করেন তাহলে এর শারীরিক ক্ষতি ও পরিণাম ভয়াবহ। এছাড়াও যে ফার্মাসিস্ট ওষুধের দোকানে কাজ করেন তারও উচিত নয় কোন রোগী/ব্যক্তি প্রেশক্রিপশন ছাড়া কোন ওষুধ যেমন হার্টের ওষুধ, এন্টিবায়োটিক ইত্যাদি ক্রয় করতে এলে সহযোগিতা করা। এগুলো ব্যবস্থাপত্র ছাড়া বিক্রয় করা থেকে বিরত থাকা ফার্মাসিস্টের দায়িত্ব ও কর্তব্য। বরং ফার্মাসিস্টের কাজ হলো রোগীকে বুঝিয়ে ডাক্তারের কাছে পাঠানো, কারণ একমাত্র ডাক্তার সাহেবই যেকোন রোগের কারণ বুঝতে পারেন এবং রোগের ধরন অনুযায়ী ওষুধ নির্ধারণ করতে পারেন। আইনগতভাবে ডাক্তাররা হচ্ছেন একমাত্র স্বীকৃত পেশাজীবী যারা রোগ নির্ণয় ও ওষুধের নাম, মাত্রা ও ব্যবহারের মেয়াদ নির্ধারণ করে থাকেন। অন্যদিকে ফার্মাসিস্টদের কাজ হচ্ছে কোন ব্যক্তি প্রেশক্রিপশন নিয়ে দোকানে উপস্থিত হলে মান সম্পন্ন ওষুধ, ওষুধ খাওয়ার নিয়মাবলি, ওষুধ সংরক্ষণ ইত্যাদি বিষয়ে রোগীকে বিশদ ধারণা দিয়ে রোগীকে সাহায্য করা। উদাহরণস্বরূপ, জন্ডিসের সময় কেউ প্যারাসিটামল গ্রহণ করলে তা মারাত্মক
জাপান সরকার বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলাদেশে স্বাস্থ্য বিষয়ক নানাবিধ প্রকল্প পরিচালনা করে আসছে। তারা শিশু স্বাস্থ্য, প্রসূতিকালীন স্বাস্থ্য ইত্যাদি বিষয়ে সর্বাধিক অর্থসাহায্য প্রদান করে থাকে । এছাড়াও অন্যান্য নানাবিধ দ্বি-পাক্ষিক সংস্থা বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে বিভিন্ন রকম সাহায্য যেমন অর্থ সাহায্য, কারিগরি সাহায্য, মানব সম্পদ উন্নয়ন সাহায্য ইত্যাদি প্রদান করে।
এটি মূলত এইডস্, মাতৃত্বকালীন স্বাস্থ্য, শিশুস্বাস্থ্য ও মাতৃত্বকালীন মৃত্যুহার বিষয়ে কাজ করে থাকে। এর বাজেটের প্রায় ২০ ভাগ প্রদান করে স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও কর্মসংস্থান বিষয়ক খাতে। এছাড়াও এই সংস্থাটি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও বিশ্ব ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসাবে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় (ট্রপিক্যাল) জীবাণুদের বিষয়ে গবেষণামূলক ও প্রশিক্ষণমূলক প্রকল্প পরিচালনা এই সংস্থা বাংলাদেশে এইডস্ আক্রান্ত ব্যক্তিদের বিভিন্ন স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করে। এছাড়াও পরিবেশ সংক্রান্ত নানাবিধ প্রকল্প তারা পরিচালনা করছে।
Comments
Post a Comment