Posts

Showing posts from March, 2023

বাংলাদেশ ফার্মেসী কাউন্সিল (Bangladesh Pharmacy Council)

Image
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের অধীনে, বাংলাদেশ ফার্মেসী কাউন্সিল একটি স্বায়ত্বশাসিত সংস্থা। এ সংস্থা ফার্মাসিস্টদের (গ্রেড এ, গ্রেড বি ও গ্রেড সি) রেজিস্ট্রেশন প্রদান করে থাকে ।  ফার্মেসী শিক্ষা ও পেশার নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ হচ্ছে বাংলাদেশ ফার্মেসী কাউন্সিল। কাউন্সিলের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে সমগ্র বাংলাদেশে ফার্মেসী শিক্ষা ও পেশাকে নিয়ন্ত্রণ করা ।

বাংলাদেশের ফার্মাসিউটিক্যাল সেক্টর/ফার্মেসী সেক্টরে নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা

Image
ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর দেশের ওষুধ নিয়ন্ত্রণকারী দপ্তর। The Drugs Act, 1940; The Drugs Act, 1945; The Bengal Drugs Rules, 1946; The Drugs (Control) Ordinance, 1982; The Drugs (Control) (Amendment) Ordinance, 1982; The Drugs (Control) (Amendment) Ordinance, 1984; and Drugs (Control) (Amendment) Act, ২০০৬- সমূহের মাধ্যমে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর তার দায়িত্বসমূহ পালন করে থাকে। কিছু বিশেষ অবস্থায়, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪ ও মোবাইল কোর্ট আইন ২০০৯ প্রয়োগ করে থাকে। ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর আয়ুর্বেদিক, ইউনানী, ভেষজ ও হোমিওপ্যাথিক ব্যবস্থার ওষুধসহ সব ধরনের ওষুধ ও চিকিৎসা বিষয়ক যন্ত্রের আমদানি; কাচামাল ও মোড়কীকরণের উপকরণসমূহ ক্রয়; সম্পূর্ণ তৈরি ওষুধের উৎপাদন; আমদানি, রপ্তানী, বিক্রয়, দাম নির্ধারণ ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ করে। বর্তমানে দেশে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের অধীনে ৫৫টি জেলা অফিস আছে। ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের সকল অফিসার 'ড্রাগ ইন্সপেক্টর' হিসাবে ওষুধ আইন অনুসরণ করে এবং তাদের দায

টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা/সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোলস (এসডিজি)

Image
টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা/সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোলস (এসডিজি) এটি ২০১৫ পরবর্তী স্বাস্থ্য বিষয়ক উন্নয়ন কার্যাবলী। ২০১৫ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর তারিখে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ (ইউএনজিএ) টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা / এসডিজি-র ১৭টি লক্ষ্য গ্রহণ করে । সরাসরি স্বাস্থ্যের সাথে জড়িত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা/এসডিজি-র লক্ষ্যটি হচ্ছে 'সব বয়সের সকলের সুস্থ জীবন নিশ্চিত করা ও সুস্থতা/ স্বাস্থ্যক উন্নীত করা'।

সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রাসমূহ/মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোলস (এমডিজি)

Image
বাংলাদেশ ২০১৫ সালে জাতিসংঘের সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রাসমূহ/মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোলস শেষ করেছে। স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রায় সকল সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রায় বাংলাদেশ প্রশংসনীয় উন্নতি করেছে।  আমরা এখন ২০১৫-পরবর্তী ২০৩০-এর মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা/সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোলস বাস্তবায়ন করছি।

অসংক্রামক রোগসমূহ

Image
উচ্চ রক্তচাপ; ডায়াবেটিস মেলাইটাস; সম্পূর্ণ ঝুঁকি নির্ণয় করে অসংক্রামক রোগ স্ক্রিনিং ও ব্যবস্থাপনা; ক্যান্সার: ব্রেস্ট, সারভাইক্যাল/জরায়ু মুখ; অন্যান্য অসংক্রামক রোগ: আর্সেনিকোসিস, ক্রনিক অবস্ট্রাক্টিভ পালমোনারি ডিজিজ (COPD); মানসিক স্বাস্থ্য; যৌন ও লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা/নির্যাতন (SGBV)

সংক্রামক রোগসমূহ (Infectious disease)

Image
যক্ষ্মা; ম্যালেরিয়া; এইচআইভি/এইডস; উপেক্ষিত গ্রীষ্ম মণ্ডলীয় রোগসমূহ: কালাজ্বর, লিম্ফেটিক ফাইলেরিয়াসিস, কুষ্ঠ, ডেঙ্গু, জলাতঙ্ক, কৃমি: অন্যান্য সংক্রামক রোগ।

নগর/আরবান স্বাস্থ্যসেবা (City/ Urban Healthcare)

Image
গত এক দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশ দ্রুত নগরায়নের দিকে যাচ্ছে। শহরের জনসংখ্যার অনুপাত থেকে প্রতীয়মান হয় যে ২০১১, ২০১৩ ও ২০১৫ সালে নগরায়ণ যথাক্রমে ৩১%, ৩৩% ও ৩৪% ছিল। এই হারে ২০৫০ সাল নাগাদ নগর জনসংখ্যা ৫৬% পর্যন্ত বৃদ্ধি পাবার সম্ভাবনা রয়েছে। নগরাঞ্চলের স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও জনসংখ্যা বিষয়ক স্বাস্থ্যসেবা সাধারণত তিন ধরনের স্বাস্থ্য সেবাপ্রদানকারীর মাধ্যমে দেয়া হয়ে থাকে-  (ক) সরকারি,  (খ) বেসরকারি (দাতা সংস্থার সহায়তাপুষ্ট) এবং  (গ) প্রাইভেট স্বাস্থ্য সেবাপ্রদানকারী।  স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সরকারি পর্যায়ের স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও জনসংখ্যা বিষয়ক স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে থাকে। সারাদেশে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের ব্যাপক নেটওয়ার্ক রয়েছে। বর্তমানে, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অধীনে নগর/মহানগর পর্যায়ে মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, জেলা সদর হাসপাতাল, বিশেষায়িত হাসপাতাল, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, যক্ষ্মা হাসপাতাল ও কুষ্ঠরোগ হাসপাতাল রয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে এই সকল সরকারি

কমিউনিটি স্বাস্থ্যসেবা (Community Healthcare)

Image
মাঠ পর্যায়ের স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও জনসংখ্যা বিষয়ক সেবায় বিভিন্ন স্তরের সাথে বিভিন্ন প্রশাসনিক স্তরের সম্পৃক্ততা রয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রান্তিক পর্যায়ের সেবাকেন্দ্র হচ্ছে ওয়ার্ড পর্যায়ে কমিউনিটি ক্লিনিক যা প্রায় ৬,০০০ জনকে সেবা দেয়। ইউনিয়ন পর্যায়ে, গড়ে ৩০,০০০ জনকে সেবা দিচ্ছে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র। উপজেলা সদরে উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্স অবস্থিত।  পরবর্তী পর্যায়ের স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা হয় জেলা সদরের হাসপাতাল থেকে। সবার উপরে রয়েছে বিশেষায়িত হাসপাতালসমূহ যেগুলোর বেশিরভাগ বিভাগীয় শহরে অবস্থিত। জেলা পর্যায়ে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের (DGDA) প্রশাসনিক ও নিয়ন্ত্রণকারী দপ্তরের উপস্থিতি বিদ্যমান। বিভাগীয় পর্যায়ে, স্বাস্থ্য, পরিবার পরিকল্পনা ও ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরসমূহের আলাদা প্রশাসনিক ও নিয়ন্ত্রণকারী কার্যক্রম রয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের কাঠামোর মধ্যে মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও বিশেষায়িত ইন্সটিটিউটসমূহ টারশিয়ারী পর্যায়ের সেবা দিয়ে থাকে। কারিগরি প্রতিষ্ঠানসমূহ সক্ষমতা বৃদ্ধি, রোগ নির্ণয় ও গবেষণাসহ বিশেষায়িত সেবা দি

স্বাস্থ্যক্ষেত্রে পেশাজীবী সংগঠনসমূহ

Image
বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশন (বিএমএ); বাংলাদেশ ফার্মাসিউটিক্যাল সোসাইটি (বিপিএস)। সারাদেশে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের জন্য স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরসমূহের বিস্তৃত কাঠামো রয়েছে। পাবলিক/সরকারি বিভাগ বাদে বাংলাদেশে প্রাইভেট স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীদের বিশাল একটি নেটওয়ার্ক রয়েছে এবং জনসংখ্যার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এই স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীদের উপর নির্ভরশীল। এই নির্ভরতা সত্ত্বেও প্রাইভেট স্বাস্থ্যসেবার বৈশিষ্ট্য হচ্ছে বানিজ্যিকীকরণ এবং চাপিয়ে দেয়া প্যাথলজীক্যাল পরীক্ষা, অপ্রয়োজনীয় পদ্ধতি ও দামী ইনটেনসিভ ও কার্ডিয়াক কেয়ার ইউনিটের ব্যবহার। অনেক প্রাইভেট ক্লিনিককে সরকারি ডাক্তারদের উপর নির্ভর করতে হয়; কারণ তাদের যোগ্য নার্স ও সাহায্যকারী স্বাস্থ্য কর্মী নেই।

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান সমূহ

Image
বাংলাদেশের সংবিধিবদ্ধ/স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানসমূহঃ ১. বিএমডিসি - বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল; পিসিবি - ফার্মেসী কাউন্সিল অব বাংলাদেশ; ৩. এসএমএফ - স্টেট মেডিকেল ফ্যাকাল্টি; ৪. বিএনএমসি - বাংলাদেশ নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কাউন্সিল; ৫. বিএইচবি - বোর্ড অব হোমিওপ্যাথি, বাংলাদেশ: ৬. বিইউ অ্যান্ড এবি - বোর্ড অব ইউনানী অ্যান্ড আয়ুর্বেদ, বাংলাদেশ।

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাস্তবায়নকারী দপ্তর/অধিদপ্তরসমূহ

Image
প্রধান অধিদপ্তরসমূহের মধ্যে রয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর (DGHS) ও পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর (DGFP); প্রতিটি অধিদপ্তরের নেতৃত্ব দিচ্ছেন মহাপরিচালক (DG)। স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরসমূহের জাতীয় ও মাঠ পর্যায়ে আলাদা ব্যবস্থাপনা ও সেবা প্রদানের কাঠামো রয়েছে। অন্যান্য দপ্তর/অধিদপ্তরগুলো হচ্ছে- ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর (DGDA), নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর (DGNM), হেলথ ইকোনোমিক ইউনিট (HEU), জাতীয় জনসংখ্যা গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (NIPORT) এবং স্বাস্থ্য প্রকৌশল বিভাগ (HED)। পরিবহন ও যন্ত্রপাতি রক্ষণাবেক্ষণ সংস্থা (TEMO) এবং জাতীয় তড়িৎ-প্রকৌশল চিকিৎসা যন্ত্রপাতি রক্ষণাবেক্ষণ ওয়ার্কশপ (NEMEMW&TC) হচ্ছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বিশেষায়িত দপ্তর; যেগুলো ঢাকায় অবস্থিত এবং চিকিৎসা বিষয়ক যন্ত্রপাতি ও যানবাহন রক্ষণাবেক্ষণ করে থাকে।

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় (Ministry of Health and Family Welfare)

Image
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব হলো জাতীয় স্বাস্থ্য, পরিবার পরিকল্পনা ও পুষ্টি বিষয়ক নীতিমালা/ নীতি নির্ধারণ, কর্মসূচি এবং কার্যক্রমসমূহ বাস্তবায়ন, ব্যবস্থাপনা, সমন্বয় ও নিয়ন্ত্রণ করা। এই মন্ত্রণালয় দুইটি বিভাগে বিভক্তঃ ১। স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ এবং ২। স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ । মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর নেতৃত্বে এই বিভাগ দু'টি দু'জন সচিবের অধীনে পরিচালিত হয়।

জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি, ২০১১ (National Health Policy, 2011)

Image
জাতীয় স্বাস্থ্যনীতির মূল লক্ষ্য সপ্তদশ ধারা: অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের সহজলভ্যতা এবং মূল্য নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করা। মূলনীতি ও কর্মকৌশল ১৪. অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের তালিকা হালনাগাদ করা এবং সর্বত্র সেগুলোর প্রাপ্যতা নিশ্চিত করা। দেশীয় ওষুধ শিল্পের উন্নয়ন ও প্রসারের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

স্বাস্থ্য বিষয়ক সাংবিধানিক বিধান (Constitutional provisions on health)

Image
দফা-১৫. মূলনীতি রাষ্ট্রের দায়িত্ব হচ্ছে পরিকল্পিত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মাধ্যমে স্থায়ীভাবে উৎপাদনশীল জনশক্তি বাড়ানো এবং মানুষের বস্তুগত ও সাংস্কৃতিক মানসম্মত জীবনযাপনের ক্ষেত্রে এককভাবে উন্নয়ন ঘটিয়ে নাগরিক জীবনের মৌলিক চাহিদা, যেমন- অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসা নিশ্চিত করা। দফা-১৮. জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতা ১) রাষ্ট্রের প্রাথমিক দায়িত্ব হচ্ছে পুষ্টির অবস্থা/মাত্রা উন্নীত করা ও জনস্বাস্থ্যের উন্নয়ন ঘটানো; বিশেষ করে, এলকোহল ও অন্যান্য নেশা জাতীয় পানীয় এবং মাদক যেগুলো স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর সেগুলোর ব্যবহার রোধকল্পে রাষ্ট্র কার্যকরী পদক্ষেপ নেবে (আইনে বর্ণিত চিকিৎসা বা অন্য কোন উদ্দেশ্য ছাড়া)। ২) পেশাভিত্তিক যৌনকর্ম ও জুয়া বন্ধ করতে রাষ্ট্র কার্যকরী পদক্ষেপ নেবে।